ব্রিটেনের বিভিন্ন এয়ারপোর্ট থেকে বহু ফ্লাইট বাতিল হচ্ছে।

মো: রেজাউল করিম মৃধা।
ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন সহ আঁশে পাশের এলাকায় করোনাভাইরস মহামারির আক্রমনের তান্ডব বেড়ে যাওয়ায় বিশেষ শতর্কতা জারী টিয়ার ফোর ঘোষনা করা হয়েছে। এই সব এলাকায় একজনের বাড়িতে অন্যজনের প্রবেশ নিশিধ করা হয়েছে সেই সাথে বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া ঘরেরে বাহিরে না যেতে বলা হয়েছে।
বর্তমানে করোনাভাইরস মহামারি জন্য বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া এক দেশ থেকে অন্য দেশে না যাওয়ার জন্য বলা হচ্ছে এ কারনে প্রতিদিনই লুটন, গেটউইক, সিটি এয়ারপোর্ট , স্টান্ডস্টিড ও হিথ্রো বিমান বন্দর থেকে অহরহ বহু লাইট বাতিল হচ্ছে।
ইতালী, বেলজিয়াম এবং নর্দান আইয়ারল্যান্ডের সাথে সকল ফ্লাইট ই এক এক করে বাতিল হচ্ছে।সবচেয়ে বেশী ঝুঁকিপূর্ন দেশে ভ্রমন না করা যাত্রীদের জন্য উত্তম।
এ পর্যন্ত TUI বিমানের সবচেয়ে বেশী ফ্লাইট বাতিল হয়েছে।গত ২০ ডিসেম্বর থেকে Tui বিমানের বাতিল শুরু হয়। এখনো ফ্লাইট বাতিল অব্যহত আছে। সেই সাথে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ফ্লাইট বাতিল হচ্ছে। আবার অনেক অল্প সংখ্যক যাত্রী নিয়ে ও কিছু ফ্লাইট পরিচালিত হচ্ছে।
হিথ্রো এয়ারপোর্টের এক উর্ধতন কর্মকর্তা বলেছেন,”ফ্লাইট চেন্জ হলেও কাস্টমারের আর্থিক কোন ক্ষতি হবে না। একবার টিকিট কিনলে সে তার সুবিধামত যে কোন সময় ফ্লাইটে নিতে পারবেন। বর্তমানে যারা যে কোন বিমানের টিকিট কিনেছেন কিন্তু যেতে পারেন নাই তারা আগামী ২০২২ সালের ৩১শে ডিসেম্বরের মধ্যে ইচ্ছামত ভ্রমন করতে পারবেন,”।
যারা অন্য দেশে ভ্রমনের জন্য টিকিট কেঁটেছেন। তবে ফ্লাইটের দিন ঘর থেকে বের হওয়ার আগে ভালো করে জেনে নিবেন আপনার ফ্লাইট নির্দিষ্ট সময় নির্ধারিত গন্তব্যে যাচ্ছে কি?