|

ব্রিটেনে “ইট আউট টু হেল্ফ আউট “প্রজেক্টের মাধ্যমে করোনাভাইরস সংক্রামন হয়েছে।শতকরা ৮থেকে ১৭ ভাগ।


মো: রেজাউল করিম মৃধা।

কভিড-১৯ বা করোনাভাইরস মহামারি প্রকট থেকে বাঁচার জন্য ব্রিটিশ সরকার নানা মুখি পদক্ষেপ গ্রহন করেন। সেই সাথে অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখতে নেওয়া হয় নানা মুখি পদক্ষেপ । এর মধ্যে একটি হলো ইট আউট টু হেল্ফ আউট প্রজেক্ট । গত আগস্ট মাস জুড়ে সপ্তাহের সোমবার, মংগলবার এবং বুধবার কাস্টমার রেস্টুরেন্টে গিয়ে খেলে ১০ পাউন্ড ডিস্কাউন্ড সহ ছিলো নানা সুবিধা।সেই সাথে রেস্টুরেন্ট মালিক দের ও ভর্তুকী দিয়েছে সরকার।

ইট আউট টু হেল্ফ আউট প্রজেক্ট ব্যাপক সাড়া ফেলে সমগ্র ব্রিটেন জুড়েই । সরকার সহ রেস্টুরেন্ট এবং কাস্টমাররা খুশি হলে ও এখন দেখা যাচ্ছে। লাভের চেয়ে ক্ষতির ভাগ বেশী।

হিতে বিপরীত। এমনটাই ঘটেছে সরকারের এই সাফল্য প্রজেক্ট। গবেষকদের দাবী। পুরো আগস্ট মাস জুরে বহু লোক এক সাথে জামায়েত হয়েছে। সেই ভাবে সামাজিক দূরুত্ব বজায় রাখা হয় নাই যার ফলে একে থেকে অন্যের মাধ্যমে করোনাভাইরস ছড়িয়েছে।

গবেষকদের তথ্য অনুযায়ী শতকরা ৮ থেকে ১৭ পার্সেন্ট পর্যন্ত রোগী আক্রান্ত হয়েছে এই ইট আউট টু হেল্ফ আউট প্রজেক্টে।

অবশ্য বৃটেনের চ্যান্চেলর ঋশি সুনাক বলেন, “ইট আউট টু হেল্ফ আউট সরকারের একটি সাফল্য তম প্রজেক্ট ।ব্যাবসা পর্তিস্ঠান সহ কাস্টমাররা উপকৃত হয়েছেন। এবং সবাই সরকারি নিয়ম নীতি মেনেই চলেছেন’।তিনি আরো বলেন শীতকালে করোনা প্রকট বাড়বে এটার প্রর্বাভাস আগে থেকেই ছিলো”।


Similar Posts