সোমবার থেকে ইংল্যান্ডে ৫থেকে ১১বছর বয়সী শিশুদের ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু।
মোঃ রেজাউল করিম মৃধা।
কভিড-১৯ করোনাভাইরাস মহামারি থেকে সুরক্ষার জন্য ভ্যাকসিনের বিকল্প নেই।ইংল্যান্ড ধাপে ধাপে ভ্যাকসিন কার্যক্রম দেওয়া চলছে।
ধারাবাহিক কার্যক্রমে এবার যোগ হচ্ছে ৫থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়ার কার্যক্রম।শিশুদের বাবা-মা অথবা অভিবাবকরা এখন তাদের শিশুদের জন্য একটি কম ডোজ কোভিড ভ্যাকসিন বুক করতে পারেন।
শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়া ইতিমধ্যে অন্যান্য দেশে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত – অনলাইনে বুক করা যেতে পারে এবং সোমবার থেকে শত শত সাইট থেকে পাওয়া যাবে।
কর্মকর্তাদের অনুমান হিসাবে এটি আসে যুক্তরাজ্যে রেকর্ড ৪.৯ মিলিয়ন লোকের ভাইরাস রয়েছে।
ইংল্যান্ডের বেশিরভাগ লোকের জন্য বিনামূল্যে পরীক্ষা শেষ হওয়ায় পরিসংখ্যানগুলি প্রকাশ করা হয়েছিল।
যুক্তরাজ্যের ভ্যাকসিন উপদেষ্টারা বলেছেন যে জ্যাবগুলি সংক্রমণের বিরুদ্ধে “ভবিষ্যত-প্রমাণ শিশুদের প্রতিরক্ষা” করতে সহায়তা করবে।
স্কটল্যান্ড, ওয়েলস এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড ইতিমধ্যেই শিশুদের ভ্যাকসিন অফার করেছে।
সাধারণভাবে, বেশিরভাগ শিশু কোভিড থেকে গুরুতরভাবে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে না।
ফেব্রুয়ারিতে, টিকা ও টিকাদান সংক্রান্ত যৌথ কমিটি তথ্যমতে কোভিডের ভবিষ্যত তরঙ্গে “খুব অল্প সংখ্যক শিশুকে গুরুতর অসুস্থতা এবং হাসপাতালে ভর্তি হতে” প্রতিরোধ করতে ভ্যাকসিনগুলিকে এগিয়ে যেতে হবে।
এটি ১২ সপ্তাহের ব্যবধানে কম-ডোজ ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ সুপারিশ করে, যেখানে প্রায় ৫ মিলিয়ন শিশু এখন যোগ্য।
