২৩শে আগস্ট থেকে ইংল্যান্ডে,
১৬ এবং ১৭ বয়সীদের ভ্যাকসিন কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে।
মো: রেজাউল করিম মৃধা।
করোনাভাইরাস মহামারি থেকে বেঁচে থাকার অন্যতম উপায় হচ্ছে ভ্যাকসিন। সরকার দাবী করছে ভ্যাকসিনের মাধ্যমে ৮৪,৬০০ জন রোগীর জীবন রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় আগামী ২৩শে আগস্ট থেকে ইংল্যান্ডে,১৬ এবং ১৭ বছর বয়সীদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হবে।
সরকার এবং এনএইচএস করোনাভাইরাস মহামারি থেকে রক্ষার জন্য ধারাবাহিক ভাবে ১০০ উর্ধ বৎসর থেকে শুরু করে ৯০, ৮০,৭০, ৬৫, ৫০,৪০, ৩৫, ২৫, ২০ এবং ১৮ থেকে ১৯ এ শতকরা ৭০% পারসেন্ট কে ভ্যাকসিন দিয়েছে। ধারাবাহিক ভাবে এই ভ্যাকসিন কার্যক্রম চলবে। অবশ্য ১২ থেকে ১৫ বৎসর বয়সীদের জন্য ও ভ্যাকসিনের ট্রাইল চলছে।
এখন ১৬ এবং ১৭ বয়সীদের প্রাধান্য চলছে।আপনার বয়স যদি ১৬ থেকে ১৭ হয় তবে আপনি ইচ্ছা করলে নিজেই অনলাইনে এপোয়েন্টমেন্ট নিতে পারেন অথবা জিপি কিম্বা এনএইচএস থেকে ট্যাক্স পাবেন। সেই ট্যাক্স অনুযায়ী অনলাইনে এপোয়েন্টমেন্ট নিতে পারবেন।
এর মধ্য ৯০ উর্ধ, ৮০ উর্ধ, ৭০ উর্ধ বয়সীদের ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। ৬৫ উর্ধ বয়সী থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। সেই সাথে যাদের স্বাস্হ্য ঝুঁকি আছে। এছাড়া ডাক্তার, নার্স, কেয়ারার, পুলিশ, টিচার সহ ফ্রন্ট লাইন ওয়ার্কারদের প্রথম ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।ধারাবাহিক ভাবে বয়স এবং রোগীর শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। ভবিষ্যতেও ভ্যাকসিন কার্যক্রম অব্যহত থাকবে।
হেল্থ সেক্রেটারি সাজিদ জাভেদ বলেন,” টিনেজার দের দ্রুত ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হচ্ছে।ভ্যাকসিন দিয়ে ইমুনিটি বাড়িয়ে নিজেকে সুস্থ্য রাখতে হবে সেই সাথে প্রটেক্ট করতে হবে নিজে পরিবার এবং কমিউনিটিকে,”।
প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন,” আমাদের যেতে এখনও অনেক দীর্ঘ পথ রয়েছে বাকী এবং নিঃসন্দেহে রাস্তায় বাঁধার সৃষ্টি হবে। তবে আমরা যা অর্জন করেছি, আমি জানি আমরা অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সাথে এগিয়ে যেতে পারি। চাই সবার সার্বিক সহযোগিতা ভ্যাকসিন দেওয়ার মাধ্যমেই করোনার সাথে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকতে চাই,”।