১৭ই মে থেকে বিদেশ ভ্রমন শুরু হবে।
তবে ট্রাফিক লাইট সিস্টেম মেনে চলতে হবে
মো: রেজাউল করিম মৃধা।
ব্রিটেনে করোনাভাইরাস মহামারির জন্য ভ্রমন বর্তমানে কড়াকড়ির মধ্যদিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। ১৭ই মে থেকে ভ্রমন আইন কিছুটা শিথিল করা হবে। তবে যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রতিটি যাত্রীর সরকারি নিয়মনীতি অনুসরন করতে হবে।
ট্রাফিক লাইট সিস্টেমস সবুজ, অ্যাম্বার বা লাল হিসাবে শ্রেণিবদ্ধ দেশগুলির সাথে ট্র্যাফিক লাইটের নিয়মকানুনের ব্যবস্থা চালু হতে যাচ্ছে।
সবুজ দেশগুলিতে ভ্রমণকারীদের তাদের ফিরে আসার সময় কোয়ারেন্টাইন করার প্রয়োজন হবে না, তবে তাদের কোভিড পরীক্ষা নেওয়া দরকার।
অ্যাম্বার দেশগুলি থেকে আগতদের কোয়ারেন্টাইন প্রয়োজন হবে,
যখন লাল-তালিকার দেশগুলির কঠোর নিয়ম রয়েছে, কেবল যুক্তরাজ্য বা আইরিশ নাগরিকদেরই ফিরে আসতে দেওয়া হয়েছিল এবং তাদের অবশ্যই সরকারী কোয়ারান্টিন হোটেলে থাকার জন্য অর্থ প্রদান করতে হবে।
আরও বিশদ এই সপ্তাহে প্রত্যাশা করা হচ্ছে , পরে সরকার বলেছিল যে দেশগুলিকে কীভাবে শ্রেণিবদ্ধ করা হবে তা ১৭ই মের পূর্বে তা নির্ধারণ করা হবে।
১৭ই মে সরকারি লক ডাউনের শিথিলের পর থেকে এই নিয়ম কার্যকর করার কথা বিবেচনা করছে সরকার। তবে হলি ডে যাওয়ার পূর্বে সবাইকে সরকারি বিধি নিষেধ বা নিয়ম দেখে যেতে হবে তা না হলে বড় ধরনের জরিমানার সম্মুখিন হতে পারেন।
অবশ্য ইংল্যান্ডে উপযুক্ত কারণ ছাড়াই বিদেশ ভ্রমণের চেষ্টা করা হলে তাদের ৫০০০ পাউন্ড জরিমানা করা হবে এমন আইন এ রয়েছে । তবে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে বলা হচ্ছে হলি ডে বিশেষ বিবেচনার জন্য ট্রাফিক লাইট সিস্টেম চালু হলে অনেকেই ভ্রমনে যেতে পারবেন।
ট্রাফিক সিগনালের মত অনেক দেশ ও রয়েছে রেড সিগনালে বা লাল তালিকায় সেই সব দেশের টুরিস্টদের আসার ক্ষেত্রে কঠোরতা অবলম্বন করবে সরকার।
প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন “বিদেশ ভ্রমণ সম্পর্কে সতর্ক হওয়া জরুরি, তবে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যে ১৭ ই মে থেকে ভ্রমন কিছুটা শুরু হবে। সোমবার তিনি আরো বলেন “যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমরা আরও কিছু বলব” তবে “আমাদের খুব শক্ত হয়ে উঠতে হবে”।তবে ভ্রমন প্রিয়সী সবাইকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।