১০ ডাউনিং স্ট্রিটে স্বারক লিপি পেশ।
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সাধারন শিক্ষার্থীদের কোটা আন্দোলনকে করে পূঁজি করে স্বাধীনতা বিরোধী জামাতে ইসলামী জঙ্গিগোষ্টী ও সরকার বিরোধী বিএনপি দেশব্যাপী যে ধ্বংশাত্মক কর্মকান্ড চালিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংশের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হত্যার মাধ্যমে দেশব্যাপী এক ভীতিকর পরিস্থিতির সৃস্টি করে। কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে সংঘটিত সহিংসতা, নাশকতা, অগ্নিসংযোগ, লুটপাত ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় অচল হয়ে পড়ে সমগ্র দেশ। শান্তিশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে দেশে জারিকরা হয় কার্ফিউ। সাধারন শিক্ষার্থী সহ ঘটে বেশ কিছু প্রাণহানির প্রাণ হানির ঘটনাও। এর বিস্তারিত তুলে ধরে ব্রিটিশ সরকারকে অবহিত করতে যুক্তরাজ্য বঙ্গবন্ধু লেখক-সাংবাদিক ফোরাম ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরাবেরে একটি স্মারক লিপি প্রদান করেছে।সংগঠনের ৬সদরেস্যর একটি প্রতিনিধি দল ১ আগস্ট লন্ডন সময় দুপুরে ব্রিটিশ প্রধান মন্ত্রীর অফিসে গেলে, ১০নং ডিউনিং ষ্ট্রীটের একজন কর্মকর্তা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে স্মারকলিপি গ্রহন করেন। স্মারক লিপি হস্তান্তর অনুষ্টানে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি সাংবাদিক আব্দুল কাদির চৌধুরী মুরাদ, সহসভাপতি বাতিরুল হক সরদার, সাধারন সম্পাদক শাহ মোস্তাফিজুর রহমান বেলাল,যুগ্ন সাধারন সম্পাদক আব্দুল বাছির,সদস্য আতিয়ার রসুল কিটন । স্মারক লিপিতে উল্লেখ করা হয় , সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে সরকারের মত পার্থক্য না থাকলেও স্বাধীনতা বিরোধীরা শিক্ষার্থীদের মিছিলে প্রবেশে করে জেল ভেঙ্গে বেশ কয়েকজন জঙ্গি সহ কয়েক হাজার অপরাধীকে পালিয়ে যাবার সুযোগ করে দেয়। রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার বাংলাদেশ টেলিভিশন, মেট্রারেল সহ বেশ কয়েককটি সরকারী স্থাপনা সম্পুর্ণ ধ্বংশ করে। এতে সকারের হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়। যা একটি উন্নয়নশীল দেশের পক্ষে সহজে কাটিয়ে উঠা সম্ভব নয়।সরকারও চাইছে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে আসল অপরাধীদের চিহ্নিত করে বিচারের সম্মুখীন করতে। রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্টকারী স্বাধীনতা বিরোধীরা কোনদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বেভৌমত্ব এবং উন্নয়নে বিশ্মাসী নয়। এরা চাইছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিনষ্ট করতে। এই গোষ্টী যেমনটি করেছিল ২০১৩ এবং ২০১৮ সালে। এরা মিথ্যাচার ও অপপ্রচারে পারদর্শিী। এই গোষ্টী ব্রিটেন সহ বিশ্বব্যাপী অপপ্রচার চালিয়ে বিষয়টিকে অন্যখাতে প্রবাহিত করতে চাইছে ।