ব্রিটেনকে “বিজ্ঞান পরাশক্তি” গঠনে ২২বিলিয়ন পাউন্ড বরাদ্দ ঘোষনা।

মো: রেজাউল করিম মৃধা।
বর্তমানে বিজ্ঞান নির্ভর্শীলই হচ্ছে অন্যতম শক্তি।এই বিজ্ঞান বা সাইন্স পাওয়ার কে গঠনতান্ত্রিক ভাবে আরো শক্তিশালী এবং টেকসই করতে কাজ করছে ব্রিটিশ সরকার।পারমানবিক শক্তি, অর্থনৈতিক শক্তি,প্রশাসনিক শক্তি এবং গনতান্ত্রিক শক্তি এই সব কিছু থাকার পরও করোনাভাইরাস মহামারি মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে বিশ্বের সব শক্তিশালী দেশ গুলি।
কিন্তু বিজ্ঞান অতি দ্রুত ভ্যাক্সিন আবিস্কার করার ফলে বহু করোনা রুগী জীবন বেঁচে গেছেন। এই কারনে বিজ্ঞানের উপর বেশী গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ব্রিটেনকে “বিজ্ঞান পরাশক্তি” হিসাবে বন্ধন করার পরিকল্পনা তৈরি করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন,”ব্রিটেন করোনভাইরাস ভ্যাক্সিন কর্মসূচি প্রমাণ করেছে যে স্কেল এবং গতিতে কী অর্জন করা যায়।
তিনি বলেন গবেষণা ব্যয় এক বছরে প্রায় ১৫ বিলিয়ন পাউন্ড থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে ২২ বিলিয়ন পাউন্ডে উন্নীত করার লক্ষ্য নিয়েছেন সরকার।
প্রধানমন্ত্রী জনসাধারণের কল্যাণে কীভাবে গবেষণা চালাচ্ছেন সে সম্পর্কে “কৌশলগত দিকনির্দেশ” দেওয়ার জন্য একটি নতুন জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কাউন্সিলের সভাপতিত্ব করবেন।
সরকারের প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা স্যার প্যাট্রিক ভাল্যান্স বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কৌশলের জন্য একটি নতুন অফিসের নেতৃত্ব দেবেন।তিনি তার বর্তমান ভূমিকার পাশাপাশি নতুন জাতীয় প্রযুক্তি উপদেষ্টার ভূমিকা গ্রহণ করবেন।সঠিক দিকনির্দেশ, গতি এবং সমর্থন দিয়ে আমরা জীবনকে অনেক বেশি বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত যুগান্তকারীভাবে ভ্যাকেশন আবিস্কার ব্রিটেন এবং বিশ্বজুড়ে মানুষের জীবনকে বাঁচার জন্য এক মহা আবিস্কার।
শুধু ভ্যাকসিন নয় যেকোন রোগকে প্রতিহত করার জন্য নতুন নতুন ঔষধ আবিস্কার করে মানুষকে বাঁচাতে হবে।গবেষনার জন্য অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হবে। “সাইন্স ইস পাওয়ার” বা বিজ্ঞান পরাশক্তি এই অংগীকার নিয়ে কাজ করছে ব্রিটিশ সরকার।