বৃটেনে ওমিক্রনের ভয়ংকর থাবা,
তবে স্কুল বন্ধ করার পরিকল্পনা নেই সরকারের।
মে: রেজাউল করিম মৃধা।
বৃটেনে কভিড-১৯ করোনাভাইরাসেপ নতুন ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের আবির্ভাবে ও এর আক্রান্ত দিন দিন বেড়েই চলছে। নতুন ওমিক্রন কোভিড ভেরিয়েন্টের আরও ৮৬ টি নতুন কেস রেকর্ড করা হয়েছে।মোট সংখ্যা ২৪৬ জন । আগে নিশ্চিত হওয়া কেস ছিল ১৬০ টি , যা শতকরা হিসেবে ৫০% এর বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকলে নতুন ওমিক্রনের প্রভাব হবে ভয়ংকর।নতুন সংক্রমণের মধ্যে ৬৮টি ইংল্যান্ডে এবং ১৮টি স্কটল্যান্ডে গত ২৪ঘন্টায় রেকর্ড করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন চিলড্রেন কমিশনারদের স্কুল বন্ধ না করার জন্য সতর্ক করে দিয়েছেন।তিনি বলেন,” স্কুল বন্ধ হলে শিক্ষার্থীদের লেখাপডার মারাত্ক ক্ষতি হয়। সেই সাথে মানুষ্যিক ভাবেও ক্ষতিগ্রস্থ্য হয় যা কখনো পূর্ণ করার নয়। শিশুদের সুনিদু ভবিষ্যত গডতেই স্কুল বন্ধ না দেওয়া উত্তম,”।
ডেম র্যাচেল বলেন,”পূর্ববর্তী লকডাউনগুলিতে শিশুরা আমাদের জন্য একটি বিশাল আঘাত নিয়েছিল।অন্য কোনও বিকল্প থাকলে স্কুল বন্ধ এড়াতে হবে,”।
ওমিক্রনের সাথে ইতিবাচক পরীক্ষা করে তাদের ১০ দিনের জন্য স্আইসোলেশনে থাকতে হবে। যাতে আর নতুন করে আক্রান্ত হতে পারে।
পূর্ব মিডল্যান্ডস, ইংল্যান্ডের পূর্ব, লন্ডন, উত্তর পূর্ব, উত্তর পশ্চিম, দক্ষিণ পূর্ব, দক্ষিণ পশ্চিম এবং পশ্চিম মিডল্যান্ডের পাশাপাশি স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসের কিছু অংশে এখন কেস সনাক্ত করা হয়েছে।
ভ্রমণ যীত্রীদ্র জন্য মুখে মাক্স এবং পিসিআর পরীক্ষার নিয়মগুলি পুনরায় চালু করা হয়েছে, তবে ডেম রাচেল শিশুদের প্রভাবিত করতে পারে এমন ব্যবস্থার বিষয় গুলি সতর্কতার গ্রহন করতে হবে।
লকডাউন পুরো জাতির জন্য একটি ভয়ানক সময় এই কারণেই আবার স্কুল বন্ধ করা উচিত নয়,উচিত নয়।
আবার স্কুল বন্ধ করা উচিত নয় এবং সারা দেশে আমার প্রধান শিক্ষক সহকর্মীরা এই পরিস্থিতি পরিচালনা করতে অবিশ্বাস্যভাবে ভাল করেছেন। শিক্ষক সহ সংশ্লিস্ট সকলে মনে কর্ন স্কুল বন্ধ হলে শিশু সহ সকল শিক্ষার্থীর লেখাপডার ব্যাপক ব্যাঘাৎ ঘটে।
সাধারণ বছরে ৯৪% শিশু স্কুলে যায়। কিন্তু কভিডের কারনে এর সংখ্যা কেমেছে। পাঁচ থেকে ১১ বছর বয়সী
শিশুদের টিকা দেওয়া নিয়ে এখনও চুরান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারছেনা। তবে ভ্যাক্সিন নেওয়ার পক্ষে বেশীর ভাগ শিশুরা জেসিভিআই (জয়েন্ট কমিটি অন ভ্যাক্সিনেশন অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন) কী বলে তা দেখার অপেক্ষায়।
