করোনায় মৃত্যু সংখ্যায় সবার শীর্ষে আমেরিকা, টপ ৫ এ ইউকে,এবং মৃত্যু হার ৭%।
মো: রেজাউল করিম মৃধা।
কভিড-১৯ বা করোনাভাইরস মহামারি একটি প্রাণঘাতী আতংকের নাম।করোনাভাইরসে আক্রান্ত হয়ে সারা বিশ্বে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ২.৬৯ মিলিয়ন মানুষ।
চীনের উহান শহর থেকে ২০১৯ সালের নভেম্বর শুরু হয়ে ছড়িয়ে পরে সারা বিশ্বে। করোনাভাইরস মানেনা ধনী গরীব । বিশ্বের উন্নত এবং পরাশক্তি দেশ গুলিতেই বেশী আঘাত হেনেছে। বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশীল দেশ আমারিকায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৫৫২,৪৭০ জন মৃত্যু বরণ করেছেন। টপ ৫ এ রয়েছে ইউকে। ইউকেতে এপর্যন্ত মারা গেছে ১২৫,৯২৬ জন। যা ইউরোপের সবার শীর্ষে।
দি অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্রাটিজ (ONS) এর তথ্য অনুসারে ইউকের করোনায় মৃত্যুর হার শতকরা ৭% পারসেন্ট।
কভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রয়োগের ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমুনিটি সিস্টেম বৃদ্ধি পায়।ইতিমধ্যে ৫০ বৎসরের উর্ধের মানুষদের ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। কিছু কিছু স্থানে আরো কম বয়সীদের ও ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া হেল্থ কেয়ার, সোসাল কেয়ার, ফ্রন্ট লাইন ওয়ার্কার, বেশী অসুস্থ রোগী,ডাক্তার , নার্স ,পুলিশ ও শিক্ষকদেরও ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে।
ব্রিটিশ হেল্থ সেক্রেটারি ম্যাথ হ্যানকক বলেন,” কভিড-১৯ ভ্যাকসিনই হচ্ছে করোনাভাইরস মহামারি থেকে আমাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার এক মাত্র পথ। আগামি সেপ্টেম্বরের আগেই সবার জন্য ভ্যাকসিন কার্যক্রম সম্পূর্ন হবে।এর পর থেকে নিয়মিত ভাবে প্রতি বছরই কভিড-১৯ ভ্যাকসিন দিতে হবে।
ওএনএসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী করোনাভাইরস লক্ষণগুলি আছে কিনা তা লোকেদের পরীক্ষার ভিত্তিতে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে করোনারভাইরাসের প্রভাব কমতে শুরু করেছে।