ইংল্যান্ডে স্টুডেন লোন নিয়ে বৈশম্য।উচ্চ শিক্ষা থেকে বন্চিত বিদেশী শিক্ষার্থী।

মো: রেজাউল করিম মৃধা।
উচ্চ শিক্ষার জন্য সবার প্রথম পছন্দ ইংল্যান্ড। প্রতিবছর প্রায় ৮০০০ ইমিগ্রেন শিক্ষার্থী ইংল্যান্ডে লেখাপডা করেন। ইউনিভার্সিটিতে উচ্চ শিক্ষার জন্য টিউশন ফি অনেক শিক্ষার্থীর পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয়। এজন্য ইমিগ্রেন শিক্ষার্থী সহ প্রায় সকল শিক্ষার্থীরা লোন নিয়ে লেখাপডা করে থাকেন।
এই স্টুডেন্ট লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে রয়েছে চরম বৈশম্য। বৃটিশ স্টুডেন্টদের জন্য লোন দেওয়া যতটা সহজ কিন্তু ইমিগ্রেন স্টুডেন্টদের পক্ষে ততটা সম্ভব নয়। গায়ের রং দেখে লোন দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
বিশেষ করে জামাইকা, নাইজেরিয়া, ঘানা, পাকিস্তান, ইন্ডিয়া এবং বাংলাদেশের স্টুডেন্টদের উচ্চ শিক্ষা বা হাইয়ার এডুকেশন লোনের আবেদন করে লোন না পেয়ে উচ্চ শিক্ষা থেকে বন্চিত হচ্ছেন।
We Belong এর সিইও ক্রীসান জারেথ বলেন,” হোম অফিস লোন দেওয়ার ক্ষেত্রে বৈষম্যের করানে অনেক মেধাবী এ্যাথনিক স্টুডেন্টরা উচ্চ শিক্ষা থেকে ঝড়ে পরছে,”।
SFE এবং দি ডিপার্টমেন্ট ফর এডুকেশনের মধ্যে পাটনার্শীপ এবং দি গভার্মেন্ট অন্ড স্টুডেন্ট লোন কম্পানির SLC সাথে সমন্নয় করেই শিক্ষার্থীদ্র মধ্যে লোন দেওয়া উচিত।
তবে হোম অফিস মনে করে বিদেশী এবং এ্যাথনিক ব্যাক গ্রাউন্ড স্টুডেন্টদেপ লোন ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রে সংস্বয় থেকে যায়। এই জন্য এ্যাথনিক ব্যাক গ্রাউন্ড স্টুডেন্টদের স্টুডেন্ড লোন দেওয়ার জন্য কঠিন নিয়ম করা হচ্ছে।
সূত্র:- দি গার্ডিয়ান।