ব্রিটেনে-লকডাউনে শিশুদের চোখের সমস্যা বেড়েছে ৩৪% শতাংশ।

মো: রেজাউল করিম মৃধা।
করোনাভাইরাস মহামারি থেকে সুরক্ষার জন্য বারবার লকডাউন দেওয়া হয়েছে। এর ফলে শিশুরা ঘরবন্দি হয়ে পরে এর ফলে শিশুরা বেশীর ভাগ সময় স্কীনের সামনে স্মার্ট ফোন, আইপ্যাড, পিএস ফোর, কম্পিউটার এবং টিভি স্ক্রীনে সময় কাটিয়েছে সবচেয়ে বেশী। এর ফলে শিশুদের চোখের সমস্যা বেড়েছে ৩৪% শতাংশ।
বিবিসি ২০০ শিশুদের নিয়ে লকডাউন জীবন তুলে ধরেছে। এতে উঠে এসেছে শিশুদের চোখের সমস্যা। বেশীক্ষণ সময় স্ক্রীনের সামনে থাকায় শিশুদের চোখের এই সমস্যা প্রকট আঁকার ধারন করেছে।
৫ থেকে ১২ বৎসরের শিশুরা চোখের সমস্যায় বেশী আক্রান্ত হচ্ছে।প্রতিটি অপটিশিয়ানে এখন বয়স্কদের চেয়ে শিশুদের সেবা প্রদান করছেন।
গবেষকদের পরামর্শ হচ্ছে। বর্তমান ডিজিটাল যুগে শিশুদের হয়তো স্ক্রীন থেকে সম্পূর্ন মুক্ত করা সম্ভব নয় তবে যতটা সম্ভব স্কীন থেকে দূরে রাখার জন্য অন্যান্য খেলাধূলায় মধ্যে মনোযোগী করতে হবে।এই ভাবে শিশুদের চোখের সমস্যা হলে ভবিষ্যতে সমস্যা আরো বেড়ে যাবে।তাই প্রতিটি পরিবারের এখন থেকে শিশুদের প্রতি আরো সজাগ দৃস্টি রাখতে হবে। তা না হলে অনেক শিশুই অকালে দৃস্টি শক্তি হারাতে পারে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায় শতকরা প্রায় সকল শিশুরাই স্ক্রীনে সময় দিয়ে থাকে তবে ৪০% শিশুর লকডাউনে বেশী দিয়েছে এর মধ্যে ৩৪% পারসেন্ট চোখের সমস্যা প্রকট ধারন করেছে। চোখের আইস্লাইটে এফেক্ট হয়েছে পড়তে গেলে চোখে প্রেসার পরে সেই সাথে শিশুদের ব্যাবহার পরিবর্তিত হয়ে দূরব্যাবহার বেশী করছে।
লকডাউনের ফলে শুধু চোখের সমস্যায়ই নয় হার্ম , মায়োপবিয়া,ডিপিরেশন সহ অন্যান্য রোগও দেখা দিয়েছে। মায়োপবিয়াই বেড়েছে বহুগুন লকডাউনের পূর্বে ছিলো মাত্র ৫.৭% লকডাউনের মাঝে বেড়ে দাডিয়ছে ২১.৫%।
দি লোকাল গভার্মেন্ট এসোসিয়েশন উদ্বেগ প্রকাশ করে বলছে,”শিশুদের চোখের সমস্যা থেকে বিভিন্ন রোগে আক্রান্তের সংখ্যা সবাইকে হতবাক এবং আতংকিত করে তুলেছে,”। সরকারকে দ্রুত যথাযথো ব্যাবস্থা গ্রহন করতে হবে না হলে ভবিষ্যত আরো বৃদ্ধি পাবে।
যদিও লকডাউনের সময় অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার কম্পিউটার, ফোন বা আইপ্যাডের স্ক্রীন ব্যাবহার করতে হয়েছে। এর ফলেও চোখের সমস্যা বেড়েছে। এর সমস্যা সমাধানের জন্য স্কুলে ফোন ব্যাবহার নিষিধ হতে যাচ্ছে।