ওয়ার্ক পারমিট ক্লাউড লিমিটেড এর পক্ষ থেকে তিনটি নতুন সফটওয়্যার আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন।

মো: রেজাউল করিম মৃধা।
বর্তমান টেকনোলজি এবং ডিজিটাল যুগের সাথে তালমিলিয়ে চলতে সফটয়ারের বিকল্প নেই। অফিসিয়াল সকল কাগজ পত্র গুলি এখন অনলাইনে সফটয়ারের মাধ্যমে জমা রাখা এবং এর ড্যাটা সংরক্ষন সহ পার্সোনাল ড্যাটা গোপন রেখে ও বিভিন্ন অফিসিয়াল কার্যক্রম আপডেট সহজ ভাবে জানার নতুন সফটয়ারের কার্য়ক্রম তুলে ধরে এক ব্যাতিক্রম অনুস্ঠানের আয়োজন।
গত শক্রবার ৩রা ডিসেম্বর ইস্ট লন্ডনের রিজেন্ট লেক হলে তিনটি নতুন সফটওয়ার আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন ডব্লিউপিসি’র পরিচালক ইমিগ্রেশন এডভাইজার ব্যারিস্টার লুৎফুর রহমান।
তিনটি সফটওয়্যার হলো
১/ডব্লিউপিসি লইয়ার,
২/ ডব্লিউপিসি এইচ আর ও
৩/ স্কিল ওয়ার্কার রুট।
অনুষ্ঠানের লুৎফর রহমান তিনটি সফটওয়্যার প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে আগত অতিথিদের সামনে উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে সাংবাদিক, আইনজীবী, একাউন্টেন্ট ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডব্লিউপিসি লইয়ার সফটওয়্যারটি যেকোন ল ফার্মের জন্য। বিশেষ করে হোম অফিসের রেকর্ড, কর্মচারী রেকর্ড এবং ক্লায়েন্টদের রেকর্ড রাখতে সহায়তা করবে। এর মাধ্যমে যেকোনো সলিসিটর রেগুলেটরী অথরিটি, অফিস ফর ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজার ও চার্টার্ড ইনস্টিটিউট অফ লিগ্যাল এক্সিকিউটিভসহ ল ফার্ম ডব্লিউপিসি লইয়ার সফটওয়্যার থেকে সুবিধা নিতে পারবে।
ডব্লিউপিসি এইচ আর সফটওয়ারের মাধ্যমে যেকোনো ছোট বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করতে পারবে। এছাড়াও এই সফটওয়ারের মাধ্যমে হোম অফিসের লাইসেন্স পেতে সহায়তা সহ রক্ষণাবেক্ষণে সাহায্য করবে।
স্কিল ওয়ার্কার রুট সাইট যে কোনো টিয়ার ২ লাইসেন্স প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের দক্ষ কর্মী খুঁজে বের করতে সহায়তা করবে।
প্রতিটি সফটওয়্যার মাসিক, ত্রৈমাসিক, বাৎসরিকভাবে কেনার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও যারা এই সফটওয়্যারগুলো ক্রয় করবেন তাদেরকে সব ধরনের টেকনিক্যাল সাপোর্টসহ ফ্রী ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করা হবে।
অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের সফটওয়্যার সম্পর্কে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন ব্যারিস্টার লুৎফুর রহমান।
তিনি বলেন,” টেকনোলজির যুগে অফিসিয়াল সকল কাগজ পত্র গুলি এখন অনলাইনে সফটয়ারের মাধ্যমে জমা রাখা এবং এর ড্যাটা সংরক্ষন সহ পার্সোনাল ড্যাটা গোপন রেখে ও বিভিন্ন অফিসিয়াল কার্যক্রম কি ভাবে আপডেট করা হবে। নতুন সফটয়ারের কার্য়ক্রমে হোম অফিস , কোর্ট সহ যে কোন অফিসে সহজ ভাবে আপডেট জানতে পারবে। সেই সাথে কাস্টমাররাও তাদের কাজ গুলি কতদূর অগ্রসর হয়েছে এবং নতুন কোন কাগজপত্র লাগবে কিনা সহজ হবে জানতে পারবেন। এতে ভোগান্তি কমবে। সবাই এর সুফল পাবেন,”।